প্রিয় গ্রাহক,
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ।
ঠান্ডা পানিতে লবণ দিয়ে ফোস্কা পড়া জায়গা ভিজিয়ে রাখুন ১৫-২০ মিনিট। এতে জ্বালাপোড়া কমবে এবং ফোস্কার ফুলে উঠা অনেকাংশে কমে যাবে সহজেই।
- অ্যালোভেরা জেল ক্ষত স্থানে লাগান। এতে ফোস্কা খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে।
- ফোস্কা পড়া স্থানে দ্রুত ডিমের সাদা অংশ লাগিয়ে নিলে ফোস্কার সমস্যা থেকে অনেক ভালো রেহাই পাওয়া যায়। অনেক সময় দ্রুত ডিমের ব্যবহারে চামড়ায় ফোস্কাই পড়ে না।
- নতুন জুতো পরার আগে পায়ে সরষের তেল বা নারকেল তেল মেখে নিন। এতে পায়ে ফোস্কা পড়ার সম্ভবনা কমে যায়।
- জুতোর যে জায়গাগুলো পায়ে লাগে, সেখানে ভেসলিন লাগিয়ে রাখুন। এতে জুতোর ওই স্থানগুলো খানিকটা নরম হবে।
- খুব সহজ ঘরোয়া সমাধানের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টুথপেস্টের ব্যবহার। ফোস্কা পড়া স্থানে যতো দ্রুত সম্ভব টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন। এতে ফুলে উঠা এবং ফোস্কার ভেতরের পানি খুব সহজেই কমে যাবে এবং এতে জ্বালাপোড়াও কমে আসবে অনেক।
- জুতোর যে জায়গাগুলো পায়ে ঘষা লেগে ফোস্কা পড়ে, সেই জায়গাগুলোতে টেপ দিয়ে স্পঞ্জ লাগিয়ে দিন।
- ফোস্কার জায়গাটিতে দিনে অন্তত তিনবার মধু লাগান। এতে ফোস্কা খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে।
- যাদের ত্বক নরম ও পাতলা তারা নিজের কাছে আগে থেকেই ব্যান্ডেড রেখে দিন। এতে ক্ষত স্থানে বার বার ঘষা লাগবে না।
- সামান্য পানিতে নরম করে আটা গুলে নিয়ে ফোস্কার উপর লাগান। দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি ফোস্কার দাগ মিলিয়ে গেছে।
- পায়ের ফোস্কা একদম ফাটিয়ে দেওয়া উচিত নয়। কোনও কারণে গলে গেলে অ্যান্টিসেপ্টিক ক্রিম লাগিয়ে ক্ষতস্থান ঢেকে রাখতে হবে।
আশা করি আপনাকে সাহায্য করতে পেরেছি।
আর কোন প্রশ্ন থাকলে, মায়া আপাকে জানাবেন,
রয়েছে পাশে সবসময়,
মায়া আপা ।
আমার লিঙ্গের পাশে খোসার মত হয়।যখন হয় তখন অনেক চুলকানোর ফলে অনেক জ্বালা।এটি অনেক.......
আমার এটা কি রো.......
রোদের তাপ থেকে ত্বকের সুরক্ষা....
প্রশ্ন করুন আপনিও